দুপচাঁচিয়া( বগুড়া) প্রতিনিধি:
লায়ন মোঃ তারিকুল ইসলাম রিপন একজন তরুণ সমাজসেবক, শিক্ষা অনুরাগী ও সংগঠনের প্রিয় মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যেই এলাকায় পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন। ভদ্র, নম্র স্বভাব এবং মানুষের কল্যাণে নিবেদিতপ্রাণ এই মানুষটি দীর্ঘদিন ধরে এলাকার বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষের পাশে থেকে কাজ করছেন। বিশেষ করে তরুণদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও সমাজ উন্নয়নে তাঁর কার্যকর ভূমিকা সর্বত্র প্রশংসিত হচ্ছে।
আজ দৈনিক প্রতিদিন সংবাদ পত্রিকার প্রতিনিধি দুপচাঁচিয়া উপজেলার তালোড়া পৌরসভা ও ইউনিয়নে সাধারণ মানুষের অভিমত জানার চেষ্টা করলে, সেখানে সবাই অকপটে রিপনের প্রশংসা করেন।
তাদের মতে, লায়ন রিপন একজন সৎ, পরিশ্রমী এবং সবার কাছে সহজে পৌঁছে যাওয়া যায় এমন নেতা। তিনি বহু বেকার যুবকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন, যা তরুণ সমাজকে নতুনভাবে আত্মনির্ভরশীল হতে সহায়তা করেছে। এলাকার মানুষ বিশ্বাস করেন, আগামী দিনে তিনি বগুড়া-৩ (আদমদিঘী ও দুপচাঁচিয়া) অঞ্চলের জনকল্যাণে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন।
তালোড়া ও আশপাশের এলাকার সাধারণ মানুষ বলেন, প্রতিশ্রুতি দিয়ে নয়, বাস্তব কাজের মাধ্যমে রিপন তাদের আস্থা অর্জন করেছেন। তাদের প্রত্যাশা, তিনি যেন ভবিষ্যতেও মানুষের পাশে থেকে এলাকায় শিক্ষা, কর্মসংস্থান ও সার্বিক উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন।
প্রবীণ ভোটার বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার আলী বলেন, “আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে দেশ গড়তে চেয়েছিলাম। রিপনের ভেতরে আমি সেই চেতনার প্রতিফলন দেখি। সে সৎভাবে মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে, এটা আমাদের জন্য আশার কথা।”
সমাজসেবক লিয়াকত আলী বলেন, “রিপন সমাজের প্রতিটি শ্রেণীর মানুষের সাথে নিবিড়ভাবে যুক্ত। তার কাজগুলো আন্তরিক, প্রতিশ্রুতির চেয়ে বাস্তবায়নে তিনি বেশি বিশ্বাসী।”
অন্যদিকে তালোড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেহেরুল ইসলাম জানান, “রিপনের মতো তরুণরা এগিয়ে এলে সমাজ সত্যিকার অর্থেই পরিবর্তন হবে। তিনি যেমন ভদ্র ও নম্র, তেমনি এলাকায় বহু বেকারের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছেন। আগামী দিনে তিনি আরও বড় পরিসরে কাজ করবেন বলে আমাদের প্রত্যাশা।”
সব মিলিয়ে বলা যায়, বগুড়া-৩ আসনের মানুষ এখন বাস্তব উন্নয়ন চায়, প্রতিশ্রুতি নয়। আর সেই উন্নয়নের প্রত্যাশার কেন্দ্রে রয়েছেন লায়ন মোঃ তারিকুল ইসলাম রিপন।