1. samiulislam312@gmail.com : প্রতিদিন সংবাদ : প্রতিদিন সংবাদ
  2. info@www.dailyprotidinsangbad.online : প্রতিদিন সংবাদ :
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:০৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বগুড়ার গাবতলীতে যানজট নিরসনে নতুন  সিএনজি ষ্ট্যান্ড উদ্বোধন!  নতুন ২টি  টিভি চ্যানেলের লাইসেন্স পেলেন যারা! বগুড়ার জনপ্রিয় রাজনীতিক মাসুদ রানা মাসুদের রাজনৈতিক জীবনের লড়াই ও নির্যাতনের কাহিনী! বগুড়ার গাবতলীতে গৃহবধূ ছুরিকাঘাতে আহতঃ থানায় মামলা দায়ের!  বিএনপি নেতা মুনছুর রহমানকে হাসপাতালে দেখতে গেলেন লায়ন মোঃ তারিকুল ইসলাম রিপন! কাহালুর মুরইলে ইউএনও কর্তৃক হয়রানি ও সমাজসেবা কর্মকর্তা নিয়োগের প্রতিবাদে বৃষ্টিভেজা মানববন্ধন! শিবগঞ্জে হাতকড়াসহ আসামী ছিনতাই কান্ডে ২২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা গ্রেফতার ২২ শাজাহানপুর রিপোর্টার্স সোসাইটি’র  সভাপতি এস এ সবুজ, সম্পাদক গোলাম আজম! দুপচাঁচিয়ায় বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত!  শিবগঞ্জের বিহারে কৃষকদলের কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত!

নতুন ২টি  টিভি চ্যানেলের লাইসেন্স পেলেন যারা!

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৪৯ বার পড়া হয়েছে

 

 

অনলাইন ডেস্ক:

নতুন দুই টেলিভিশনের অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রতিষ্ঠান ‍দুটি হলো ‘নেক্সট টিভি’ ও ‘লাইভ টিভি’। তথ্য মন্ত্রণালয় এ দুটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন করেছে।

মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ জুন নেক্সট টিভির অনুমোদন দেওয়া হয়। এটি ‘৩৬ মিডিয়া লিমিটেড’ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের নামে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ঠিকানা পুরান ঢাকার গেন্ডারিয়ার করাতিটোলা লেন। ‘৩৬ মিডিয়া লিমিটেড’-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক মো. আরিফুর রহমান তুহিন।

অন্যদিকে, ‘লাইভ টিভি’ অনুমোদন পেয়েছে গত ১৪ জুলাই। আরিফুর রহমান নামের আরেকজন এই টিভির মালিকানায় রয়েছেন। তার প্রতিষ্ঠানের নাম ‘মিনার্ভা মিডিয়া লিমিটেড’। ঠিকানা ১৪৩ নম্বর সড়ক, গুলশান-১। আরিফুর রহমান জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য ছিলেন। তবে এনসিপিতে যোগ দেননি বলে জানা গেছে।

বর্তমানে দেশে অনুমোদিত ৫০টি বেসরকারি টিভি চ্যানেল রয়েছে। এর মধ্যে পূর্ণ সম্প্রচারে রয়েছে মাত্র ৩৬ প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া ১৪টি সম্প্রচারের অপেক্ষায় আছে। অনুমোদিত আইপি টিভি (ইন্টারনেট প্রটোকল টেলিভিশন) রয়েছে ১৫। টিভি চ্যানেলের আরও কিছু আবেদন অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের যে কোনো নাগরিক বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেলের অনুমোদনের জন্য আবেদন করতে পারেন। এ জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র, প্রতিষ্ঠানের গঠনতন্ত্র (আর্টিকেল অব মেমোরেন্ডাম), ইনকরপোরেশন সনদ, ট্রেড লাইসেন্স, আয়কর সনদ, ব্যাংক সলভেন্সি সনদ, প্রকল্প প্রস্তাব এবং ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে চ্যানেল পরিচালনার সক্ষমতার অঙ্গীকারনামা জমা দিতে হয়।

আবেদন জমা দেওয়ার পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করা হয়। লাইসেন্স অনুমোদনের পর বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) থেকে ‘ফ্রিকোয়েন্সি ক্লিয়ারেন্স’ নিতে হয়, যা মূলত সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সবুজ সংকেতের ওপর নির্ভর করে।

বাংলাদেশে বেসরকারি টিভি চ্যানেল প্রতিষ্ঠার অনুমোদনের নীতিমালা প্রণয়ন করা হয় ১৯৯৮ সালে। এরপর বিভিন্ন মেয়াদে সরকারগুলো টিভি লাইসেন্স প্রদান করে। ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকার তিনটি চ্যানেলকে অনুমোদন দেয়। পরে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে ১০টি চ্যানেল অনুমোদন পায়।

২০০৯ সালে আবারও আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে ১০টি চ্যানেলকে লাইসেন্স দেয়। ২০১০ সালে আরও দুটি, ২০১১ সালে তিনটি এবং ২০১৩ সালে আরও ১৫টি চ্যানেলকে লাইসেন্স দেওয়া হয়। সূত্র: প্রথম আলো

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট